পরিবার নিয়ে উক্তি, পরিবার নিয়ে ২০ টি বাণী

পরিবার নিয়ে বাণী, পরিবার নিয়ে উক্তি ঃ

১। একটি সুখের সংসার ধ্বংস করার জন্য শয়তান যতগুলো অস্ত্র আবিস্কার করেছে তার মধ্যে মারাত্নক অস্ত্র স্ত্রীর ঘ্যানর ঘ্যানর
__ডেল ক্যার্নেগি

২। মাতা পিতাকে কষ্ট দিবে না। তারা যদি তোমাকে তোমার সন্তান সন্ততি ও বিষয় সম্পদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় তবুও।
– আল হাদিস

৩। মধ্যবিত্ত হলো একটি অভিশাপের নাম, জন্ম থেকেই যাদের জীবন কাটে মানিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে। – রেদোয়ান মাসুদ

৪।একশত মূর্খ পুত্রের চেয়ে একটি গুণী পুত্র বরং ভাল। একটি চন্দ্রই অন্ধকার দূর করে, সকল তারা মিলেও তা পারে না।
– চাণক্য

৫। একটি কুবৃক্ষের কোটরের আগুন থেকে যেমন সমস্ত বন ভস্মীভূত হয়, তেমনি একটি কুপুত্রের দ্বারাও বংশ দগ্ধ হয়।
– চাণক্য

৬। মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষগুলোই ধরণীর আসল রূপ দেখতে পায়।
– হুমায়ূন আহমেদ

০৭। হে ইমানদার গন তোমরা নিজেদের ও নিজেদের পরিবারবর্গকে দোজকের আগুন থেকে বাচাও
– আল কুরআন

০৮। যখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে যায় ঠিক তখনি সৃষ্টিকর্তা কিছু মানুষের সন্ধান দেন। যখন তাদেরকে নিয়ে ভালো থাকার অভ্যাস হয়ে যায়, ঠিক তখনি আবার একা হয়ে যেতে হয়।
– জর্জ বার্নার্ড শ

০৯। অতিরিক্ত স্বাধীনচেতা মেয়েগুলো ব্যক্তিগত জীবনে নিজেও সুখী হয় না, পরিবারকেও সুখী হতে দেয় না। – রেদোয়ান মাসুদ

১০। বিশ্বে শান্তি ছড়িয়ে দেবার জন্য আপনার করনীয় কি? নিজের ঘরে ফিরে যান এবং আপনার পরিবারকে ভালোবাসা দিন।
– মাদার তেরেসা

১২। কোন সন্দেহ নেই যে পরিবার ও আপন ঘরের মাঝেই সমস্ত গুণাবলী, মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ গুলোর বিকাশ হয়, শক্তিশালী হয় এবং টিকে থাকে।
– উইনস্টন চার্চিল

১৩। পরিবার হচ্ছে নদীর মোহনার মতো যেখানে মানুষ একটি বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সুখ দুঃখের অংশীদার হয়। – রেদোয়ান মাসুদ

১৪। একটিমাত্র পুষ্পিত সুগন্ধ বৃক্ষে যেমন সমস্ত বন সুবাসিত হয়, তেমনি একটি সুপুত্রের দ্বারা সমস্ত কুল ধন্য হয়।
– চাণক্য

১৫। আপনি যদি বা-মার ভূমিকায় কোন ফাঁকি দেন, তাহলে আপনার সন্তানরাও তাই করবে। আপনারা যদি মিথ্যে বলেন, ওরাও বলবে। আপনি যদি আপনার পুরো উপার্জন শুধু নিজের জন্যই খরচ করেন, এবং তার কোন অংশ জনগনের কল্যানে, বা কলেজে, চার্চে, সিনাগগে, এবং সামাজিক উন্নয়নের কাজে দান না করেন, তাহলে আপনার ছেলেমেয়েরাও সেটা করবে না। আর বাবা-মাদের যদি বর্ণবাদী ও লিঙ্গবাদী কৌতুক ছোঁড়ার বাজে স্বভাব থাকে, তাহলে আরও এক প্রজন্মের হাতে এই বিষ তারা তুলে দিয়ে যাবেন- যাদের প্রাপ্তবয়স্ক জীবনে এগুলো ঝেঁড়ে ফেলার সাহস হয়ে উঠবে না। – ম্যারিয়ন রাইট এডেলম্যান

১৬। আপনার সন্তানকে উপদেশ দেবার সেরা উপায়টা আমি খুঁজে পেয়েছি। আর সেটা হচ্ছে, আপনার সন্তান কী চায় সেটা আগে খুঁজে বের করুন, তারপর ওকে সেই কাজ করার উপদেশ দিন।
– হ্যারি এস. ট্রুম্যান

১৭। গিন্নির কাজটি হচ্ছে সবার সেরা চাকরি। অন্য সকল চাকরির অস্তিত্ব টিকে আছে শুধু একটা উদ্দেশ্যে- সেটা হলো ঐ সেরা চাকরিটাকে সমর্থন দিয়ে যাওয়া।
– সি. এস. লুইস

১৮। মনের মতো মানুষ ছাড়া সংসার করা আর ডাস্টবিনের পাশে বসে থাকা একই কথা।
__ রেদোয়ান মাসুদ

১৯। কোন সন্দেহ নেই যে পরিবার ও আপন ঘরের মাঝেই সমস্ত গুণাবলী, মানুষের সর্বশ্রেষ্ঠ গুণ গুলোর বিকাশ হয়, শক্তিশালী হয় এবং টিকে থাকে। -উইনস্টন চার্চিল।

২০। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের উপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে। – রেদোয়ান মাসুদ

আরও পড়ুন… প্রেমের বাণী

পরিবার নিয়ে বাণী, পরিবার নিয়ে উক্তি

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তিদের ২৫ টি উক্তি

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিখ্যাত ব্যক্তিদের উক্তি/বাণী ঃ

১। আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব এবং সাহসিকতায় তিনিই হিমালয়।
– ফিদেল কাস্ত্রো
২।মুজিব হত্যার পর বাঙালীদের আর বিশ্বাস করা যায় না, যারা মুজিবকে হত্যা করেছে তারা যেকোন জঘন্য কাজ করতে পারে।
– উইলিবান্ট
৩। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকান্ডে বাঙলাদেশই শুধু এতিম হয় নি বিশ্ববাসী হারিয়েছে একজন মহান সন্তানকে।
– জেমসলামন্ড
৪। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হচ্ছেন সমাজতন্ত্র প্রতীষ্ঠার সংগ্রামের প্রথম শহীদ। তাই তিনি অমর।
– সাদ্দাম হোসেন
৫। বঙ্গবন্ধুর সাতই মার্চের ভাষণ ঐতিহাসিক দলিল।
– ইউনেসকো
৬। আওয়ামিলীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমানের মত তেজী এবং গতিশীল নেতা আগামী বিশ বছরের মধ্যে এশিয়া মহাদেশে আর পাওয়া যাবে না।
– হেনরি কিসিঞ্জার
৭। শেখ মুজিবকে চতুর্দশ লুই য়ের সাথে তুলনা করা যায়। জনগন তার কাছে এত প্রিয় ছিল যে লুই ইয়ের মত তিনি এ দাবী করতে পারেন আমি ই রাষ্ট্র।
-পশ্চিম জার্মানী পত্রিকা
৮। বঙ্গবন্ধু সর্বকালের সাহসী নেতা।
– প্রণব মুখার্জি
৯। শেখ মুজিবুর রহমান ভিয়েতনামী জনগনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন।
– কেনেথা কাউণ্ডা
১০। মুজিব না থাকলে বাংলাদেশ কখনই জন্ম নিতনা।
-ফিনান্সিয়াল টাইমস

১১। শেখ মুজিব নিহত হবার খবরে আমি মর্মাহত। তিনি একজন মহান নেতা ছিলেন।তার অনন্যসাধারন সাহসিকতা এশিয়া ও আফ্রিকার জনগনের জন্য প্রেরণাদায়ক ছিল।
– ইন্দিরা গান্ধী
১২। যদি রাত পোহালে শোনা যেত, বঙ্গবন্ধু মরে নাই। যদি রাজপথে আবার মিছিল হতো, বঙ্গবন্ধুর মুক্তি চাই। তবে বিশ্ব পেত এক মহান নেতা, আমরা পেতাম ফিরে জাতির পিতা।
– হাসান মতিউর রহমান
১৩। শেখ মুজিব নিহত হলেন তার নিজেরই সেনাবাহিনীর হাতে অথচ তাকে হত্যা করতে পাকিস্তানীরা সংকোচবোধ করেছে।
-বিবিসি-১৫ আগস্ট ১৯৭৫
১৪। শেখ মুজিবের মৃত্যুতে বিশ্বের শোষিত মানুষ হারাল তাদের একজন মহান নেতাকে,আমি হারালাম একজন অকৃত্রিম বিশাল হৃদয়ের বন্ধুকে।
– ফিদেল কাস্ত্রো
১৫। শোন একটি মুজিবরের থেকে লক্ষ মুজিবরের কন্ঠস্বরের ধ্বনি-প্রতিধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রণী বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ।।
– গৌরী প্রসন্ন মজুমদার
১৬। আপোষহীন সংগ্রামী নেতৃত্ব আর কুসুম কোমল হৃদয় ছিল মুজিব চরিত্রের বৈশিষ্ঠ্য।
– ইয়াসির আরাফাত
১৭। পয়েট অফ পলিটিক্স।
-নিউজ উইক
১৮। শেখ মুজিবুর রহমান বিদ্রোহী ছিলেন না, কিন্তু তাঁকে সেই পথে যেতে বাধ্য করা হয়।
– নওয়াজ শরীফ
১৯। যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান
ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।
– অন্নদাশঙ্কর রায়
২০। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। তিনি স্বপ্নের মত সত্য ভাষণের কথা বলতেন সুপ্রাচীন সংগীতের আশ্চর্য ব্যাপ্তির কথা বলতেন তিনি কবি এবং কবিতার কথা বলতেন।
-জসীমউদ্দীন
২১। নরহত্যা মহাপাপ, তার চেয়ে পাপ আরো বড়ো করে যদি তাঁর পুত্রসম বিশ্বাসভাজন জাতির জনক যিনি অতর্কিতে তাঁরেই নিধন। নিধন সবংশে হলে সেই পাপ আরো গুরুতর।
-অন্নদাশঙ্কর রায়
২২। দিকে দিকে আজ অশ্রম্নুগঙ্গা রক্তগঙ্গা বহমান নাই নাই ভয় হবে হবে জয় জয় মুজিবুর রহমান।
-অন্নদাশঙ্কর রায়
২৩। ২৬। জনগণকে ভুল পথেও নিয়ে যাওয়া যায়; হিটলার মুসোলিনির মতো একনায়কেরাও জনগণকে দাবানলে, প্লাবনে, অগ্নিগিরিতে পরিণত করেছিলো, যার পরিণতি হয়েছিলো ভয়াবহ। তারা জনগণকে উন্মাদ আর মগজহীন প্রাণীতে পরিণত করেছিলো। একাত্তরের মার্চে শেখ মুজিব সৃষ্টি করেছিলো শুভ দাবানল, শুভ প্লাবন, শুভ আগ্নেয়গিরি, নতুনভাবে সৃষ্টি করেছিলেন বাঙালি মুসলমানকে, যার ফলে আমরা স্বাধীন হয়েছিলাম।
-হুমায়ুন আজাদ
২৪। শেখ মুজিব দৈহিকভাবেই মহাকায় ছিলেন, সাধারণ বাঙালির থেকে অনেক উচুঁতে ছিলো তার মাথাটি, সহজেই চোখে পড়তো তার উচ্চতা। একাত্তরে বাংলাদেশকে তিনিই আলোড়িত-বিস্ফোরিত করে চলেছিলেন, আর তার পাশে ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হয়ে যাচ্ছিল তার সমকালীন এবং প্রাক্তন সকল বঙ্গীয় রাজনীতিবিদ।
-কেনেথা কাউণ্ডা
২৫। শেখ মুজিব সরকারীভাবে বাংলাদেশের ইতিহাস এবং জনগনের হৃদয়ে উচ্চতম আসনে পূর্নপ্রতিষ্ঠিত হবেন।এটা শুধু সময়ের ব্যাপার।এটা যখন ঘটবে তখন নিঃসন্দেহে তার বুলেটবিক্ষত বাসগৃহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন স্মারকচিহ্ন এবং কবরস্থান পূন্যতীর্থে পরিনত হবে।
-ব্রায়ান বারণ (১৯৭৫)

আরও পড়ুন…  বঙ্গবন্ধুর উক্তি

বিয়ে নিয়ে উক্তি, বিবাহ নিয়ে ৬৫ টি মজার বাণী

বিয়ে নিয়ে উক্তি, বিয়ে নিয়ে বাণী, বিবাহ নিয়ে  উক্তি, বিয়ের বাণী : বিয়ে  হলো পারিবারিক বন্ধন। যার মাধ্যমে একজন নারী বা পুরুষ অন্য একজন নারী বা পুরুষের সাথে  সংসার বাঁধে। ইসলামিক দৃষ্টি বিয়ে ছাড়া সংসার করা সম্পুর্ন হারাম। এমনকি বিবাহ ছাড়া নারী পুরুষের মেলামেশাও নিষিদ্ধ। তবে বিভিন্ন ধর্মে বিয়ের রীতি নীতি ভিন্ন। বিয়ে নিয়ে বাণী বা উক্তি সম্পর্কিত সংগ্রহগুলো ২ পর্বে  লেখা হলো।

১। মেয়েরা বিয়ের আগে কান্নাকাটি করে আর ছেলেরা বিয়ের পর ।।

-পোলিশ প্রবাদ

২। বিয়ে হচ্ছে নিজের অধিকার আরেকজনের উপর হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিক দলিল।

-রেদোয়ান মাসুদ

৩। বিয়ে, একটি বৈধ ও ধর্মসম্মত অনুষ্ঠান, যেখানে দুজন বিপরীত (সাধারণত) লিঙ্গের মানুষ পরস্পরকে জ্বালাতন করা এবং পরস্পরের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি করার শপথ নেয় তত দিনের জন্য, যত দিন না মৃত্যু এসে তাদের আলাদা করে।

-সংগৃহীত

৪। বিয়ে করার অর্থ হচ্ছে নিজের অধিকারকে অর্ধেক করে নেওয়া এবং কর্তব্যকে দ্বিগুণ করা।

-শুপেনহাওয়ার

৫। বিয়ের সবচেয়ে বেশি মজা অবিবাহিতদের মনেই থাকে।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬। পুরুষ মানুষ দুই প্রকার। জীবিত ও বিবাহিত।

-সংগৃহীত

৭। সব বিয়েই সুখের। পরবতী সময়ে একসঙ্গে থাকতে গিয়েই যত ঝামেলা হয়।

-সংগৃহীত

৮। বিয়ের পরে সেটা আর ভালোবাসা থাকে না, স্বামী স্ত্রী যেন দুটো যন্ত্র হয়ে যায়। যেখানে সবকিছু চলে নিয়ম মাফিক। ভালোবাসা হচ্ছে একটা অনিয়ম। যখন সেখানে নিয়মকানুন চলে আসে তখন আর ভালোবাসা থাকে না।

-রেদোয়ান মাসুদ

৯। বিবাহিত পুরুষ অবিবাহিতদের চেয়ে বেশি সময় বাঁচে, কিন্তু মৃত্যু কামনাও করে বেশি বেশি।

-সংগৃহীত

১০। মেয়েরা কেমন পুরুষ চায়? সুদর্শন, বিত্তবান এবং নিবোধ।

-সংগৃহীত

 

১১। বিয়ে মানে আপনার কর্তৃত্ব এমন একজন স্ত্রীলোকের হাতে তুলে দেয়া, যেকোনো কিছু না বুঝেও জগতের সব কিছু বোঝেন বা জানেন সারাণ এমন ভাব ধরে থাকেন।

-সংগৃহীত

১২। স্বামী আর স্ত্রী হল একটি মুদ্রার এপিঠ- ওপিঠ, একসাথে থাকলেও তারা কখনো মুখোমুখি হতে পারে না।

-সংগৃহীত

১৩। সুন্দরী মেয়েরা পারিবারিক জীবনে সবচেয়ে বেশি অসুখী হয়, কারণ তাদের উপর বহু পুরুষের অভিশাপ লেগে থাকে।
– রেদোয়ান মাসুদ

১৪। Three rings of marriage are the engagement ring, the wedding ring, and the

Suffering.

-সংগৃহীত

১৫। মেয়েরা আশা করে ছেলেরা বিয়ের পরে বদলাবে, কিন্তু তা হয় না। আর ছেলেরা আশা করে মেয়েরা বিয়ের পরেও একইরকম থাকবে, কিন্তু তারা বদলে যায়।

-সংগৃহীত

১৬। মনের মতো মানুষ ছাড়া সংসার করা আর ডাস্টবিনের পাশে বসে থাকা একই কথা।

রেদোয়ান মাসুদ

১৭। বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরণের দুশ্চিন্তা থাকেনা, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।

-সংগৃহীত

১৮। যার সাথে জীবন কাটাতে চাও তাকে নয় বরং যাকে ছাড়া জীবন কাটাতে পারবে না বলে মনে হয়, তাকেই বিয়ে করো। কিন্তু যেটাই করো না কেন, সত্যি কথা হলো পরবর্তী সময়ে পস্তাতে তোমাকে হবেই।

-সংগৃহীত

১৯। বিয়ের আগে পযন্ত আমি জানতাম না সত্যিকারের সুখ কাকে বলে। যখন জানলাম তখন বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

-সংগৃহীত (বিয়ে নিয়ে উক্তি)

২০। একজন বিবাহিত পুরুষ যতবারই তার চাকরি পরিবর্তন করুক না কেন, চিরকাল স্ত্রী নামক সেই একই বসের অধীনেই থাকতে হয়।

-সংগৃহীত
২১। বিয়ের আগে ছেলেরা হাসে, মেয়েরা কাঁদে। আর বিয়ের পর? মেয়েরা হাসে, ছেলেরা কাঁদে।

-সংগৃহীত
বিয়ে নিয়ে উক্তি  : বিয়ে নিয়ে উক্তি বা বিয়ের বাণী‘র  আজকের আয়োজন ২য় পর্বঃ

২১। বিয়ে করার ক্ষেত্রে টাকা-পয়সা, সার্টিফিকেট, চাকরি, সৌন্দর্য এগুলো হলো প্রাথমিক যোগ্যতা। মূল যোগ্যতা হলো আপনি তাকে কতটুকু সহ্য করতে পারেন সে আপনাকে কতটুকু সহ্য করতে পারে।

-রেদোয়ান মাসুদ

২২। বিয়ের আগে ছেলেটি যখন মেয়েটির হাত ধরে, সেটি হচ্ছে ভালোবাসা। আর বিয়ের পরে যখন ধরে, সেটি হচ্ছে আত্মরক্ষা।

-সংগৃহীত

২৩। কারো আসল রূপ চেনার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হচ্ছে তাকে বিয়ে করা।

-রেদোয়ান মাসুদ

২৪। ছেলেটি বলেছিল মেয়েটির জন্য সে দুজখে পর্যন্ত যেতে রাজী। আল্লাহ্ তাকে সেই সুযোগ করে দিয়েছেন। তাদের বিয়ে হয়েছে।

-সংগৃহীত

২৫। ভালবাসা হচ্ছে একটি মিষ্টি স্বপ্ন আর বিয়ে হচ্ছে এলার্মক্লক।

-সংগৃহীত

২৬। এটা সত্যি যে কেউ পরাধীন হয়ে জন্মায় না, কিন্তু অনেকেই বিয়ে করে ফেলে।

-সংগৃহীত

২৭।টা সত্যি যে ভালোবাসা অন্ধ, তবে বিয়ে চোখ খুলে দেয়।

-সংগৃহীত

২৮। বিয়ের প্রথম বছর স্বামী বলে স্ত্রী শোনে, দ্বিতীয় বছর স্ত্রী বলে স্বামী শোনে আর তৃতীয় বছর থেকে স্বামী-স্ত্রী উভয়েই বলে আর পাড়া-প্রতিবেশীরা শোনে।

-সংগৃহীত

২৯। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে কল্পনার জয়। আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার

বিপক্ষে আশাবাদের জয়।

-সংগৃহীত

৩০। মেয়েরা সত্যিই unpredictable. বিয়ের আগে তারা একজন পুরুষকে expect করে, বিয়ের পরে তাকে suspect করে, আর তার মৃত্যুর পরে তাকে respect করে।

-সংগৃহীত

 

৩১। বিয়ে এমন একটা বিষয়, যারা এখনো করেননি তারা সেটা করতে ব্যাপক আগ্রহ পোষণ করেন আর যারা ইতোমধ্যেই কর্মটা সেরে ফেলেছেন তারা অন্যকে এই ভুল না করার উপদেশ দিয়ে থাকেন।

-সংগৃহীত

৩২। পত্রিকায় একটি ব্যক্তিগত বিজ্ঞাপন ছাপা হল, “Husband Wanted”। পরদিন কয়েকশ’ মহিলা যোগাযোগ করলেন, “আমারটি নিতে পারেন”।

-সংগৃহীত (বিয়ে নিয়ে উক্তি)

৩৩। জীবনটা যে অর্থহীন, বিয়ে করার পরই শুধু চিরন্তন এই কথাটার সত্যতাটা বোঝা যায়।

-সংগৃহীত

৩৪। একটি মেয়ে তার ভবিষ্যৎ সম্পর্কে চিন্তিত থাকে যতদিন তার বিয়ে না হয়। ছেলেদের

চিন্তাটা বিয়ের পরে শুরু হয়।

-সংগৃহীত

৩৫। বিয়ে মানে ধৈর্যশীল হওয়ার পথের প্রথম পদপে। কারণ বিয়ে করলে আপনি ধৈর্যশীল ও সহনশীল হতে বাধ্য।

-সংগৃহীত

৩৬। বিয়ে মানে পুরুষের সমুদয় নিয়ন্ত্রণ স্ত্রী নামক একজন ভয়ানক স্বৈরাচারী মানবীর হাতে তুলে দেয়া যে কিনা সারাটা বছর কানের কাছে চাইনিজ মোবাইল সেটের মতো উচ্চ আওয়াজে ক্যাচরম্যাচর করাটাই যার একমাত্র কাজ।

-সংগৃহীত

৩৭। বিয়ে করার একটা সুবিধা হচ্ছে, তোমার ভুল- ত্রূটিগুলো আর তোমার কষ্ট করে মনে রাখার দরকার নেই।

-সংগৃহীত

৩৮। বিয়ে মানে এমন একটি জটিল সম্পর্কের সূত্রপাত, যেখানে একজন সবসময়েই ঠিক বা নির্ভুল এবং অন্যজন…! স্বামী বেচারা।

-সংগৃহীত

৩৯। আমি বহু দিন আমার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলিনি, আমি আসলে তাকে কথার মাঝখানে থামাতে চাইনি।

-সংগৃহীত

৪০। বিয়ে মানে শ্বশুরকে আব্বা ও শাশুড়িকে আম্মা বলে ডাকা। নিজের বাবা-মা তখন হয়ে যায় বুড়ো আর বুড়ি।

-সংগৃহীত
৪১। এটা সত্যি যে কেউ পরাধীন হয়ে জন্মায় না, কিন্তু অনেকেই বিয়ে করে ফেলে।

-সংগৃহীত

৪২। মেয়েটি তার মাকে গিয়ে বলল, ‘আমি এমন একটি ছেলেকে খুঁজে পেয়েছি, যে ঠিক বাবার মতো।’ মা বললেন, ‘এখন তুমি আমার কাছে কী চাও, সান্ত্বনা?’

-সংগৃহীত

৪৩। বিয়ে হচ্ছে বুদ্ধিমত্তার বিরুদ্ধে কল্পনার জয়। আর দ্বিতীয় বিয়ে হচ্ছে অভিজ্ঞতার বিপক্ষে আশাবাদের জয়।

-সংগৃহীত

৪৪। The secret of a happy marriage remains a secret.

-সংগৃহীত

৪৫। পানির অপর নাম জীবন, বিয়ের অপর নাম নতুন জীবন।

-সংগৃহীত

৪৬। জন্ম হোক যথা তথা, বিয়ে হোক ভালো জায়গায়।

-সংগৃহীত

৪৭। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।

-রেদোয়ান মাসুদ

৪৮। বিয়ে মানে আদর্শ মেয়ে ভেবে একজনকে বউ করে ঘরে আনা ও বছর যেতে না যেতেই পাশের বাড়ির ভাবীসাহেবাকে আদর্শ বউ বলে ভাবা ও তুলনা করা।

-সংগৃহীত

৪৯। বিয়ে মানে ট্র্যাজেডিধর্মী একটি রোমাঞ্চকর উপন্যাস যার প্রথম পরিচ্ছদেই হতভাগা নায়কের মৃত্যু হয়ে থাকে।

-সংগৃহীত

৫০। বিয়ে জীবন বদলে দিতে পারে, কিন্তু দিন-রাত বদলাতে পারে না। বিয়ের পরেও ২৪ ঘণ্টায় এক দিন হয়।

-সংগৃহীত

 

বিয়ে নিয়ে উক্তি

৫১। বিয়ে বছরের ৩৬৫ দিনের মধ্যেই করতে হয়। এর বাইরে করা সম্ভব নয়।

৫২। একটি বিয়ে মানেই কদিন পরেই নতুন করে স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণ পড়তে শরু করার প্রস্তুতি

বিয়ে জীবনের একটি নতুন দুয়ার উন্মোচন করে, সেটি হলো বাসরঘরের দুয়ার।

-সংগৃহীত

৫৩। যখন আপনার মাথায় টাক বাড়তে শুরু করবে, তখন বুঝবেন আপনার বিয়ের বয়স হয়েছে

বিবাহিত লোকমাত্রই অভিজ্ঞ।

-সংগৃহীত

৫৪। শুধু ছেলেদের নামই ‘মিলন’ হয় না, শুধু ‘সন্ধি’ মানেই ‘মিলন’ হয় না, বিয়ে মানেও মিলন

বিয়ে এমন এক আনন্দময় উৎসব, যেখানে যারা বিয়ে করে তারা ছাড়া সবাই আনন্দ–উল্লাসে ব্যস্ত থাকে।

-সংগৃহীত

৫৫। ভালোবাসা থাকলে বিয়ে না–ও হতে পারে, কিন্তু বিয়ে হয়ে গেলে ভালো ‘বাসা’ লাগবেই।

-সংগৃহীত

৫৬। বিয়ে মানুষের মৌলিক অধিকার নয়, তবে একবার বিয়ে করে ফেললে সব মৌলিক অধিকার দ্বিগুণ হারে মেটাতে হয়।

-সংগৃহীত

৫৭। জীবন একটাই, বিয়ে একটা না–ও হতে পারে।

-সংগৃহীত

৫৮। মেয়েরা বিয়ের সময় তাদের চেয়ে লম্বা জামাই খোঁজে। কারণ, সারা জীবন তারা স্বামীর

সামনে মাথা উঁচু করে কথা বলতে চায়।

-সংগৃহীত

৫৯। আপনি বিয়ে করলেও সূর্য উঠবে, বিয়ে না করলেও সূর্য উঠবে।

-সংগৃহীত

৬০। বিয়ে মানে দিল্লিকা লাড্ডু (পুরনো প্যাঁচাল), খেয়েছেন তো মরেছেন। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই দু’জন থেকে তিনজন, ত্রেবিশেষে চারজনে রূপান্তর।

-সংগৃহীত

৬১। বিয়ে মানে জেনেশুনে আজীবন মেয়াদের কারাবাস, যেখানে স্বামী হচ্ছেন কয়েদি আর স্ত্রী থাকেন জেলারের ভূমিকায়।

-সংগৃহীত

৬২। বিয়ে না করলে ছেলেরা সারাজীবন ধরে ভাবত, তাদের জীবনে কোন ভুল নেই।

-সংগৃহীত

৬৩। বিবাহিত পুরুষদের চেয়ে অবিবাহিত পুরুষদের মুখে নারীর শরীর নিয়ে গল্প বেশি শোনা যায়।

-রেদোয়ান মাসুদ

৬৪। A man is incomplete until he is married. After that, he is finished.

– Zsa Zsa Gabor

৬৫। জীবনের জন্য বিয়ে, বিয়ের জন্য জীবন নয়।

-সংগৃহীত

বিয়ে নিয়ে উক্তি, বিয়ে নিয়ে বাণী

মন নিয়ে উক্তি, মন নিয়ে ৫০ টি বাণী

মন নিয়ে উক্তি,মন নিয়ে বাণী  : মন  হলো মানুষের অন্তর্নিহিত ব্যাপার, যা কাইকে দেখানো যায় না, কিন্তু  মানুষের চিন্তা, চেতনা, আবেগ, অনুভূতি, কল্পনার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। যদিও মানুষ তার আবেগ অনুভূতির মাধ্যমে মনের কথা প্রকাশ করে তারপরেও মানুষের মন বুঝা অনেক কঠিন।  মন নিয়ে উক্তিঃ

১। আমার মনই আমার ধর্মশালা
– টমাস পেইন
২। মন অনেক কিছুই চাইবে, কিন্তু তা বিবেক দিয়ে বিচার করবে।
– রেদোয়ান মাসুদ
৩। মন যদি চোখকে শাসন করে তবে কখনো চোখ ভুল করবে না
– পাবলিয়াস
৪। মনের উপর কারও হাত নেই। মনের উপর জোর খাটানোর চেষ্টা করা বৃথা।
– ম্যাকডোনাল্ড
৫। মনের দিক থেকে যে দুর্বল কর্মক্ষেত্রেও সে দুর্বল
– জন রে
৬। মন নিজের, নিয়ন্ত্রণ অন্যের।
-রেদোয়ান মাসুদ
৭। একটা সুন্দর মন অন্ধকারে আলোর মতো, যার মাধ্যমে কলুষতার মাঝেও নিজের অস্থিত্বকে মর্যাদাসম্পন্ন রাখা যায়
– দানিয়েল
৮। মনের সৌন্দর্যকে যে অগ্রাধিকার দেয় সংসারে সেই জয়লাভ করে
– উইলিয়াম শেক্সপিয়র
৯। একটা মন আর একটা মনকে খুজিতেছে নিজের ভাবনার ভার নামাইয়া দিবার জন্য, নিজের মনের ভাবকে অণ্যের মনে ভাবিত করিবার জন্য।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১০। আত্না কলুষিত হতে শুরু করলেই মন আকারে সুরু হতে থাকে
– রুশো

১১। মনের অনেক দরজা আছে, সেখান দিয়ে অসংখ্যজন প্রবেশ করে এবং বের হয়ে যায় তাই সবাইকে মনে রাখা সম্ভব হয় না।
– টমাস কেস্পিস
১২। যে মনের দিক থেকে বৃদ্ধ নয়, বার্ধক্য তার জীবনে আসে না
– ফিলিপ ম্যাসিঞ্জার
১৩। চিকিৎসকেরা যে ভুল করেন তা হল তারা মনের চিকিৎসা না করে শরীর সারাতে চান। যদিও মন আর শরীর অবিচ্ছেদ্য তাই আলাদা করে চিকিৎসা করা উচিত নয়।
– প্লেটো
১৪। সন্দেহপ্রবণ মন এক বৃহৎ বোঝাস্বরুপ
– ফ্রান্সিস ফুয়ারেলস
১৫। দুনিয়াতে মানুষের চেয়ে বড় আর কিছু নেই আর মানুষের মাঝে মনের চেয়ে বড় নেই
– স্যার উইলিয়াম হ্যামিলন
১৬। মানুষের মন যেদিনই ক্লান্ত হয় সেদিনই তার মৃত্যু হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
১৭। মন দিয়ে মন বোঝা যায়, গভীর বিশ্বাস শুধু নীরব প্রাণের কথা টেনে নিয়ে আসে।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৮। আমি তোমার চোখ দারা দেখি কিন্তু বুঝি মন দ্বারা
– জন স্টিল
১৯। মনের মতো মানুষ ছাড়া সংসার করা আর ডাস্টবিনের পাশে বসে থাকা একই কথা।
রেদোয়ান মাসুদ
২০। তুমি যদি মনের সজীবতা ধরে রাখতে চাও তা হলে সবকিছুকে সহজভাবে গ্রহণ করতে শেখো
– টমাস হুড
২১। মানুষের মনের সবচেয়ে বড় শত্রু হলো সংশয় অবিশ্বাস আর সন্দেহ।
– সমরেশ বসু
২২।জীবন আমাদের ইচ্ছাধীন নয়।
– সমরেশ বসু
২৩। যে মন কর্তব্যরত নয় সে মন অনুপভোগ্য
– বেভো
২৪। সফল হতে হলে মনের বিরুদ্ধে কাজ করতে হয়।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৫। কুৎসিত মন একটি সুন্দর মুখের সমস্ত সৌন্দর্য কেড়ে নেয়
– লটমাস নুন

মন নিয়ে উক্তি  ,মন নিয়ে বাণী:

২৬। বয়েসের সংগে সংগে মানুষের মনের অনুভূতি পরিবর্তন হয়
– সিডনি স্মিথ
২৭। মনকে যদি নিয়ন্ত্রণই করা যেত তাহলে দুঃখ কি জিনিস তা মানুষ কখনই বুঝত না।
-রেদোয়ান মাসুদ

২৮। ভালো কাজ সবসময় কর। বারবার কর। মনকে সবসময় ভালো কাজে নিমগ্ন রাখো। সদাচরণই স্বর্গসুখের পথ।
– গৌতম বুদ্ধ
২৯। মনের কলুষতাই মানুষের আত্না ও দৃষ্টিকে কদর্যতা দান করে এবং সেই কদর্যতাই নিজের এবং পরিবারের লোকদের জীবনকে বিভীষিকাময় করে তোলে।
– স্যার জন ফিলিপস
৩০। দোষ, গুন, ভূল, ভ্রান্তি মিলেই মানুষের জীবন। অণ্যকে ক্ষমা করার মতো মহৎ মন প্রত্যেকের থাক চাই।
– রবার্ট ক্যাম্বারস
৩১। তোমার যদি পরিতৃপ্ত মন থাকে তবেই তুমি জীবনকে উপলদ্ধি করতে পারবে।
– প্লুটাস
৩২। মন হল সবচাইতে বড় তর্কশাস্ত্রবিদ।
– ফিলিপস
৩৩। মনের উপর কারও হাত নেই। মনের উপর জোর খাটানোর চেষ্টা করা বৃথা।
– ম্যাকডোনাল্ড
৩৪। যাকে তাকে গছিয়ে দেওয়ার নামই বিবাহ নয় ! মনের মিল না হলে বিবাহ করাই ভুল।
– শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
৩৫। মানুষের মনের ভাব কখনোই মুখে প্রতিফলিত হয় না। মুখের ওপর সর্বদা পর্দা থাকে। শুধু মানুষ যখন হাসে তখন পর্দা দূরীভূত হয়। হাস্যরত একজন মানুষের মুখে তার মনের ছায়া দেখা যায়।
– হুমায়ূন আহমেদ
৩৬। মনে পাপ থাকার এই একটা লক্ষণ। মনে হয়, সকলে বুঝি সব জানে।
– মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৩৭। সব মানুষের মধ্যে একটি খোকা থাকে যে মনের কবিত্ব, মনের কল্পনা, মনের সৃষ্টিছাড়া অবাস্তবতা, মনের পাগলামিকে লইয়া সময়ে-অসময়ে এমনিভাবে খেলা করিতে ভালবাসে।
– মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
৩৮। মন ধর্মের পূর্বগামী, মনই শ্রেষ্ঠ, সকলই মনোময়।
– গৌতম বুদ্ধ
৩৯। মন খাঁটি হলে পবিত্র স্থানে গমন অর্থহীন।
– চাণক্য
৪০।এমন মানবজনম আর কি হবে! মন যা করো তরায় করো এইভবে
– লালন
৪১। প্রাণের অবস্থাটি খুব কোমল করিতে হইবে। কাদামাটির ন্যায় মনকে গঠন করা চাই। তাহা হইলে ঐ মনের দ্বারা অনেক সুন্দর নতুন জিনিস প্রস্তুত হইতে পারে।
– স্বামী দয়ানন্দ অবধুত
৪২। যে মন সুখী এবং পরিতৃপ্ত সেই মন ই মহৎ।
– ফার্গুসন
৪৩। সন্দেহপ্রবণ মন ভালো কাজের অন্তরায়।
– রবার্ট ব্রাউনিং
৪৪। খাটি সরল ও সুস্থ হচ্ছে সেই মন, যে ছোট বড় সকল বস্তুকে সমভাবে গ্রহণ করতে পারে।
– স্যামুয়েল জনসন
৪৫। মন যা চায় তা না পাওয়াই ভালো, আর তাহলেই মানুষ বুঝে না পাওয়ার বেদনা কি!
– রেদোয়ান মাসুদ
৪৬। অল্পবয়সী মনটা হিসেবে বড় হতে পারে যদি যে সময় নষ্ট না করে।
– বেকন

৪৭। মানুষ দ্বিমনা। তার ভেতরে দুইটি মন আছে একটা খোলা মন একটা ভালো মন তার একটা অবজাত একটা অভিজাত তাদের একজন ছোটলোক একজন ভদ্রলোক।
– শ্রীসরলা দেবী
৪৮। দুনিয়াতে মানুষের মনই বোধহয় সবচেয়ে দূর্গম ও দুর্জ্ঞেয়
– মুহম্মদ আবদুল হাই

৪৯। বিশ্বে দুট শক্তি রয়েছে – এগুলো হচ্ছে অসি ও মন। কিন্তু পরিনামে এ দুয়ের দ্বন্দ্বে মনের কাছে অসি শেষ পর্যন্ত পর্যদুস্ত হয়।
– নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
৫০। মনের বাসনাকে দূরীভূত করা উচিত নয়। এই বাসনাগুলোকে গানের গুঞ্জনের মতো কাজে লাগানো উচিত।
– চাণক্য
৫১। দুর্বল দেহ মনকে দুর্বল করে দেয়
– রুশো
৫২। মন যখন ঘুরে বেড়ায় কান আর চোখ তখন অকেজো হয়ে দাড়ায়
– প্রবাদ
৫৩। শিশুদের মনটা স্বর্গীয় ফুলের মতোই সুন্দর
– এডমন্ড ওয়ালীর

টাকা নিয়ে উক্তি, টাকা নিয়ে ২০ টি বাণী

টাকা নিয়ে উক্তি , টাকা নিয়ে বাণী :

১। ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর।

– আল হাদিস

২। যখন তোমার পকেট ভর্তি টাকা থাকবে তখন শুধুমাত্র তুমি ভুলে যাবে যে ‘তুমি কে’; কিন্তু যখন তোমার পকেট ফাঁকা থাকবে তখন সমগ্র দুনিয়া ভুলে যাবে ‘তুমি কে!

– বিল গেটস

৩। টাকা ও ক্ষমতাও এক ধরনের সৌন্দর্য।

-রেদোয়ান মাসুদ

৪। আমার অবাক লাগে, যখন স্ট্যাটস দিয়ে প্রতিভাদের বাতিল করে দেয়া হয়। স্ট্যাটস দেখলে আমিও বাদ পড়ে যেতাম। আমার বয়স যখন ১৫, আমি ডানপায়ে ২০ মিটার আর বাম পায়ে ১৫ মিটারের বেশি দুরে বল পাঠাতে পারতাম না। আমার কোয়ালিটি ছিল স্কিল আর ভিশন, কোন কম্পিউটারের সেটা ধরার ক্ষমতা নেই।

– ইয়োহান ক্রুইফ

৫। প্রেম করতে টকার প্রয়োজন না হলেও প্রেম টিকিয়ে রাখতে ঠিকই টাকার প্রয়োজন হয়।

– রেদোয়ান মাসুদ

৬। ধোলাইখাল থেকে পানি নিয়ে আটলান্টিক মহাসাগর বানাইনি।

– মুসা বিন শমসের

৭। আমাদেরকে প্রচুর টাকা ঢালতে হবে আমাদের স্বভাবের পেছনে, যদি তা আমরা বদলাতে চাই।

– বিল গেটস

৮। আমি ভাবতাম, আমি গরিব। তারা বলল, আমি গরিব নই, অভাবগ্রস্ত। তারা বলেছিল, নিজেকে অভাবগ্রস্ত ভাবাটা আত্মপ্রবঞ্চনা। আমি বঞ্চিত। ওহ্, না। ঠিক বঞ্চিত না, স্বল্প অধিকারপ্রাপ্ত। তারপর তারা বলল, স্বল্প অধিকারপ্রাপ্ত কথাটা ব্যবহারজীর্ণ। আমি হলাম সাফল্যের পথে বাধাপ্রাপ্ত। আমার কাছে এখনো একটা পয়সাও নেই। কিন্তু আমার শব্দভান্ডার বেশ সমৃদ্ধ হয়েছে।

– জুল ফেইফার

৯। পার্থিব বস্তুর আধিক্যকে ধন বলা যায় না। মানসিক সন্তোষই প্রধান ধন।

– আল হাদিস

১০। টাকা ছাড়া জীবন, লবন ছাড়া তরকারির মতোন।

-রেদোয়ান মাসুদ

 

১১। ধনের যদি সদ্ব্যবহার করা হয়, তবে ইহা সুখের কারণ এবং সদুপায়ে ধনবৃদ্ধি করিতে সকলেই বৈধভাবে চেষ্টা করিতে পারে।

– আল হাদিস

১২। তোমাদের ধনসম্পদ ও পুত্রকন্যা আমার ণৈকট্যলাভের সহায়ক হবে না।

– আল কুরআন

১৩। যার টাকা আছে তার কাছে আইন খোলা আকাশের মত, আর যার টাকা নেই তার কাছে আইন মাকড়ষার জালের মত!

– সক্রেটিস

১৪। বিরাট পশুপালের মাঝেও শাবক তার মাকে খুঁজে পায়। অনুরূপ যে কাজ করে অর্থ সবসময় তাকেই অনুসরণ করে।

– চাণক্য

১৫। অর্থ যেখানে নাই ভালোবাসা সেখানে দুর্লভ।

– স্যার টমাস ব্রাউন

১৬। যখন উপাসনা শেষ হবে, তোমরা জমিনে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর দান অনুসন্ধানে ব্যাপৃত থাকবে।

– আল হাদিস

১৭। পরের দুঃখের কথা করিলে চিন্তন নিজের অভাব ক্ষোভ থাকে কতক্ষণ?

– রজনীকান্ত সেন

১৮। পূর্বপুরুষের অতুন সম্পদের আস্ফালনে ভিক্ষাজীবী বংশধরের লাভ?

– আহমদ শরীফ

১৯। আমরা ভারত থেকে ডিম কিনি। যেদিন আমরা ভারতে ডিম বিক্রি করতে পারবো সেইদিন আমাদের অর্থনীতির চেহার পাল্টে যাবে।

– ড. মুহাম্মদ ইউনূস

২০। অর্থই অনর্থের মূল।

-প্রবাদ বাক্য

২১।অর্থ দিয়ে জীবন কেনা যায় না৷

– বব মার্লে

২২। ।ভালোবাসা, অর্থ ও পুরস্কার আদায় করে নিতে হয়।

– নির্মলেন্দু গুণ

টাকা নিয়ে উক্তি , টাকা নিয়ে বাণী

ইসলামের বাণী (পর্ব-৪)

৬১। সুস্থ থাকার জন্য হলেও হিংসা পরিত্যগ কর। কারন হিংসা মানুষকে ভিতর হতে গলিয়েদেয়।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬২। ধৈর্য্য ও নম্রতাই প্রকৃত মহত্ব। যারা এই দুই গুনে গুনান্বিত হবে তারাই প্রকৃত বীর পুরুষ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬৩। যে ব্যক্তি গরীব দু:খীর আর্তনাদ শুনে কান বন্দ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবেকিন্তু কেউ শুনবে না ।
-হযরত সোলায়মান(আঃ)
৬৪। অন্যের প্রতি কুধারনা করাও অন্যায়।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬৫। প্রয়োজনের সময় মুখ না খোলা এবং অপ্রয়োজনে কথা বলা, সমান দোষের কাজ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬৬। অল্পেতুষ্টি এমন একটি সম্পদ যা কখনো ফুরায় না।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬৭। হাসিখুশি ব্যবহার সৎকর্মের সুচনা বিশেষ ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬৮। ব্যাভিচারী হইতে ঈমান দূরে পলায়ন করে । কিন্তু সে ব্যাভিচার ত্যাগ করিলেই ঈমানআবার তাহার নিকট প্রত্যাবর্তন করিবে।
-আল হাদীস
৬৯। স্রষ্টার সৃষ্টি রহস্য নিয়ে চিন্তা করাও একটি এবাদত ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৭০। তিনটি বস্তু মানুষকে ধ্বংস করে দেয়,লোভ হিংসা ও অহংকার।
-ইমাম গাজ্জালী

৭১। কৃপনের দরজা শুধু একজন মেহমানের জন্যই খোলা থাকে, তিনি মালাকুল-মউত।
-মাআন
৭২। যে তোমার উপদেশ শুনিতে চাহে তাকে ছাড়া আর কাহাকেও উপদেশ দিও না।
-হযরতআলী(রাঃ)
৭৩। যে যতটুকু অভিজ্ঞতা সম্পন্ন তদপেক্ষা বেশী উপদেশ দিতে যাওয়া তার পক্ষে অনুচিত।
-হযরত আলী(রাঃ)
৭৪। কোন পিতা তার সন্তানের জন্য সৎ আদর্শ ছাড়া আর কোন ভাল উপহার রেখে যেতে পারেনা।
-আল হাদীস
৭৫। কর্জ পৃথিবীতে আল্লাহতায়ালার দন্ডস্বরুপ, যখন তিনি কোন লোককে অপমানিত করতেচান তখন তাহার ঘারে কর্জের বোঝা রাখিয়া দেন।
-আল হাদীস
৭৬। মুসলমান যে পর্যন্ত ঋণ পরিশোধ না করে সে পর্যন্ত বেহেস্তে প্রবেশ করিতে পারিবে না এবংপুণ্যত্মদের সঙ্গে মিলিত হইতে পারিবে না। -আল হাদীস
৭৭। যতদিন লেখাপড়ার অভ্যাস থাকে ততদিনই মানুষ আলেম থাকে আর যখনই ধারনা জন্মিয়াযায় যে , আমি আলেম হইয়া গিয়াছি তখনই মুর্খতা তকে ঘিরিয়া ধরে । ___ফারাবি
৭৮। স্ত্রীদের যা কিছু পাওনা রয়েছে তা উত্তম আচরণের মাধ্যমে পৌঁছে দাও। আর তাদের উপর পুরুষদের একটি উঁচু মর্যাদা রয়েছে।
-আল কুরআন
৭৯।আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যদি দুই পর্বতের নিচে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছে যাবে। আর আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয় নি, তা যদি দুই ঠোঁটের মাঝে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছবে না!
-ইমাম গাজ্জালী
৮০। কেউ স্বীকৃত না দিলেও তুমি তোমার সদাচরন অব্যাহত রাখবে ।
-হযরত আলী(রাঃ)

ইসলামের বাণী (পর্ব-৩)

৪১। কেয়ামতের পূর্বে মানুষ যে সব বিপদের সম্মুখীন হবে, তার মধ্যে দাজ্জালের আবির্ভাবসবচেয়ে বড়।
–মুসলিম শরীফ
৪২। আল্লাহর নিকট কল্যাণ ও বরকত লাভের নিমিত্তে প্রার্থনা না করা দুর্ভাগ্যের লক্ষণ।
-আলহাদীস
৪৩। পাঁচটি প্রশ্নের জবাব না দেওয়া পযর্ন্ত হাশরের মাঠে কেউ এক পা-ও সম্মুখে অগ্রসর হতেপারবে না(১) জীবনের দিনগুলো সে কি কাজে ব্যয় করেছে(২) সে তার যৌবন কি কাজে ব্যয়করেছে(৩) সে তার ধন-সমপদ কোন পন্থায় উপার্জন করেছে(৪) সে তার উপার্জিত অর্থ কোনপথে ব্যয় করেছে(৫) অর্জিত এলেম অনুযায়ী কতটুকু আমল করেছে।
– বোখারী
৪৪। জ্বর-জ্বালা জাহান্নামের উত্তাপের আঁচস্বরূপ। যে মুসলমান দুনিয়াতে জ্বরের তাপ ভোগকরেছে তাহাকে দোযখের উত্তাপ ভোগ করতে হবে না।
-আল হাদিস
৪৫। কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম মানুষকে তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে। বলা হবে: আমি কিতোমাকে সুস্বাস্থ্য প্রদান করিনি, আমি কি তোমাকে ঠান্ডা পানি পান করতে দেইনি ?
-তিরমিযী
৪৬। অসৎ লোকের ধন-দৌলত পৃথিবীতে সৃষ্টি জীবের বিপদ-আপদের কারণ হয়ে দাড়ায়।
-হযরত আলী(রাঃ)
৪৭। কৃপন কোনদিন ধন সম্পদের মালিক হতে পারে না বরং ধনসম্পদই কৃপনের মালিক হইয়াবসে ।
-ইয়াহইয়া বারমকি
৪৮। কারো প্রতি ভালবাসায় অন্ধ হওয়া এবং মতবিরোধ হলেই যা-তা সমালোচনা করা নিজেরহাতে ঈমান ধ্বংস করার আলামত।
-হযরত আলী(রাঃ)
৪৯। কোরআন এমন একটি জানালা, যা দ্বারা আমরা পরবর্তী দুনিয়ার দৃশ্য দেখিটে পাই।
-ইবনেহাম্বল
৫০। আমল বিহীন এলেম অনেক সময় উপকারী হতে পারে কিন্তু এলেম বিহীন আমল কখনওউপকারী হয় বলে আমার জানা নেই।
-হযরত ওসমান(রাঃ)

৫১। নিজের বোঝা যত কমই হোক তা অন্যের উপর চাপাতে চেষ্টা করোনা।
-হযরতওসমান(রাঃ)
৫২। ব্যক্তি বিশেষের একটি আচরণ দেখেই তার প্রতি আকৃষ্ট হয়ো না, তার অন্যান্য আচরণসম্পর্কেও খোঁজ-খবর নিও।
-হযরত আলী(রাঃ)
৫৩। ঈমান এবং হিংসা এক সঙ্গে একই অন্তরে থাকতে পারে না।
-আল হাদীস
৫৪। পরশ্রীকাতর ও লোভী ব্যক্তি কখনো শান্তি পায় না।
-রাবেয়া বসরী
৫৫।সততা এবং ন্যায়পরায়নতা আল্লাহর রাহে কুরবানি করার চাইতেও অনেক বেশী পুন্যেরকাজ।
-হযরত সোলায়মান(আঃ)
৫৬। সবচেয়ে গরীব সেই ব্যক্তি, যে বিদ্যা থেকে বঞ্চিত ।
-হযরত মুয়াবিয়া(রাঃ)
৫৭। জালেমকে ক্ষমা করা মজলুমের উপর জুলুম করার সামিল ।
-হযরত ওমর(রাঃ)
৫৮। দুনিয়াকে যে যত বেশী চিনেছে, সে এর দিক থেকে ততবেশী নিস্পৃহ হয়েছে।
-হযরতওসমান(রাঃ)
৫৯। মানুষের হক সম্পর্কে যে ব্যক্তি সচেতন নয়, সে আল্লাহর হক সম্পর্কে সচেতন হতে পারেনা।
-হযরত ওসমান(রাঃ)
৬০। মানুষের মধ্যে যতগুলি মারাত্নক দোষের সমাবেশ ঘটে, এর মধ্যে কার্পন্য দোষটিউল্লেখযোগ্য।
-ইমাম গাজ্জালি(রাঃ)

ইসলামের বাণী (পর্ব-২)

২১। ইসলামের সেবা এবং আল্লাহর আদেশকে আগামীদিনের জন্য স্থগিত রেখো না । -হযরতআবুবকর (রাঃ)
২২। আত্মপ্রশংসাকারীর মতো আহমক নেই, আর বিদ্যার মতো পথ প্রদর্শক নেই ।
-হযরতআলী (রাঃ)
২৩। শান্তির সাথে জীবন যাপন করার পরও যে ব্যক্তির আকাঙ্খা মিটে না, তার পক্ষে তৃপ্ত হওয়াসম্ভব না।
-হযরত ওসমান(রাঃ)
২৪। জীবন চলার পথে পড়ে আছে অসংখ্য পাথর। এতে তোমার চলার পথ যেন থেমে না যায়।বরং পাথরগুলো কুড়িয়ে তৈরি কর সাফল্যের সিঁড়ি।
-আরবী প্রবাদ)
২৫। ঈমান এবং হিংসা এক সঙ্গে একই অন্তরে থাকতে পারে না।
– আল হাদীস
২৬। পৃথিবীটা লবণাক্ত পানির মত। যতই তা পান করবে পিপাসা ততই বাড়বে।(আরবী প্রবাদ)
২৭। অক্ষমের সর্বশেষ অস্ত্র পরনিন্দা ।
-হযরত আলী(রাঃ)
২৮। আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ুকে চালিত করে আকাশের কছে নিয়ে যাই, অত:পর আকাশ থেকে পানিবর্ষণ করি, এরপর তোমাদের তা পান করাই। বস্তুত তোমাদের কাছে এর ভান্ডার নেই
-সূরা হিজর:২২
২৯। অন্যের নিকট হাত পাতার ফলে মানুষের সর্বোত্তম সম্পদ বিনষ্ট হয়ে যায়, সে হচ্ছেআত্মমর্যাদাবোদ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৩০। কোন ব্যক্তি সে পযর্ন্ত মৃত্যুবরণ করবে না, যে পযর্ন্ত না তার ভাগ্যে লিখিত শেষ খাদ্যকণাটুকুআহার না করে।
– আল হাদীস

৩১। তোমরা মৃত্যু সম্পর্কে যেমন জান পশু-পাখিরা যদি তদ্রুপ জানতে পারত, তবে মানুষেরাকখনও মোটাতাজা পশু-পাখির মাংস ভক্ষণ করতে পারতে না।
-আল হাদিস
৩২। ফেরেশতারা মেঘমালা পযর্ন্ত অবতরণ করে এবং সেখানে তারা আল্লাহর নির্দেশসমূহবাস্তবায়ন করা সম্পর্কে পরস্পর আলোচনা করে। শয়তানরা এখান থেকে গোপনে এগুলো শুনেঅতীন্দ্রিয়বাদীদের কাছে পৌছে দেয় এবং তাতে নিজেদের পক্ষ থেকে কাঁড়িকাঁড়ি মিথ্যা ঢুকিয়েদেয়।
– বোখারী
৩৩। গোপনে দান-খয়রাত আল্লাহর ক্রোধকে নিবারণ করে। বান্দা গোপনে কোন কাজ করলেআল্লাহ তা গুপ্ত খাতায় লিখে রাখেন। পরে বান্দা যদি তা প্রকাশ করে, তবে আল্লাহ তাকে গোপনখাতা থেকে মুছে প্রকাশ্য খাতায় লিখেন। তারপর বান্দা যদি
তার সে কাজের কথা আরও প্রকাশ করে, আল্লাহ তার নাম প্রকাশ্য খাতা থেকে মুছেরিয়ার(লোকদেখানো) খাতায় লিখে দেন।
-আল হাদিস
৩৪।সত্য প্রত্যাখানকারীরা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলি ও পৃথিবী মিশে ছিলওতপ্রোতভাবে; অত:পর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম।
– আম্বিয়া:৩০
৩৫। তিনিই আল্লাহ যিনি সৃষ্টি করেছেন সাত আসমান এবং পৃথিবী সেই একই পরিমানে।
-সূরাতারেক:১২
৩৬। মোমেন বান্দার মৃত্যুর পর কবরস্থান নিজেকে সেই মোমেনের জন্য সজ্জিত করে এবংকবরস্থানের প্রতিটি অংশই চায় যে তার মধ্যে সেই বান্দাকে দাফন করা হউক।
-আল হাদীস
৩৭। যে ব্যক্তি লজ্জা-শরমের বাঁধন ছুড়ে ফেলেছে, তার গীবত হবে না।
-আল হাদিস
৩৮। কোন ব্যভিচার ব্যতিত সত্রীদের তালাক দিও না। কেননা, যে সব নরনারী (বিয়ে করে) কেবল মজা লুটার জন্য, আল্লাহ তাদের পছন্দ করেন না।
-আল হাদিস
৩৯। মানুষের উপর এমন একটা সময় আসবে যখন তার ধর্মের ওপর প্রতিষ্টিত থাকাটা হাতেজ্বলন্ত কয়লা হাতে ধরে রাখার মতো কঠিন হবে।
(তিরমিযী শরীফ
৪০। সৃষ্টি জগতের সকল মানুষই আল্লাহর পরিজন স্বরূপ। তাই আল্লাহর নিকট সেই ব্যক্তি সর্বাধিকপ্রিয় যে তাঁর পরিজনদের নিকট অধিক প্রিয়।
-আল হাদীস

ইসলামের বাণী (পর্ব-১)

১। অশালীন কাজের নিকটেও যেওনা তা প্রকাশ্য হোক কিংবা গোপন হোক।
-আল কুরআন
২। চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষের জন্য, আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীর জন্য। সৎ চরিত্রবতী নারী সৎ চরিত্রবান পুরুষের জন্য, আর সৎ চরিত্রবান পুরুষ সৎ চরিত্রবতী নারীর জন্য
-আল কুরআন
৩। আজকের কাজ কালকের জন্য কখনো অবহেলা করে রেখে দিবে না ।
-হযরতওমর(রাঃ)
৪। অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৫। যদি তুমি কারো প্রতি অনুগ্রহ কর, তবে তা গোপন রাখবে।আর অন্যে যদি তোমার প্রতিঅনুগ্রহ করে তবে তা সাধ্যমত প্রচার করবে ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬। দুই শত্রুর মধ্যে এমন ভাবে কথাবার্তা বল, তারা পরস্পরে মিলে গেলেও যেন তোমাকে লজ্জিতহতে না হয় ।
-শেখ সাদী(রঃ)
৭। কথা বেশী বললে তার মধ্যে দোষ ধাকা অবশ্যম্ভাবী, তাই বুদ্ধিমত্তার পরিচয় হল বাক্যকেযথা সম্ভব সংযত রাখা ।
-হযরত সোলায়মান(আঃ)
৮। প্রকৃত সাহসী তাহারা, যাহারা সাহস না হারাইয়া বিপদ ও দুঃখের মধ্যেও যুদ্ধক্ষেত্রে দৃঢ়তাঅবলম্বন করে এবং ধৈর্য ধারণ করে ।
-আল-কোরআন।
৯। অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই সবচেয়ে উত্তম পন্থা । এটা যদি কেউ জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না।
–শেখ সাদী
১০। মুখ বন্ধ করে ফেলাই ক্রোধের সর্বোত্তম চিকিৎসা ।
-হযরত ওসমান(রাঃ)

১১। ক্ষমাই হচ্ছে সর্বাপেক্ষা বড় প্রতিশোধ ।
-হযরত আলী(রাঃ)
১২। আল্লাহর ভয় মানুষকে অন্য সকল ভয় হইতে মুক্তি দেয় ।
-ইবনে সীনা
১৩। আমি ততক্ষণ পযর্ন্ত সন্তুষ্ট হব না যতক্ষণ পযর্ন্ত আমার উম্মতের একটি লোকও জাহান্নামেথাকবে। আল্লাহ তা’আলা আমার উম্মত সম্পর্কে আমার সুপারিশ গ্রহন করবেন এবং শেষ পযর্ন্তজিজ্ঞাসা করবেন, হে মোহাম্মদ ! এখন কি আপনি সন্তুষ্ট হয়েছেন ? আমি বলব, হে প্রভু ! আমিসন্তুষ্ট।
-আল হাদীস
১৪। বছরান্তেও যে ব্যক্তি কোন দুঃখ-বেদনার সম্মুখীন হয় না, তার উচিৎ ভেবে দেখা যে, আল্লাহপাক তার প্রতি অসন্তুষ্ট নয়তো?
-হযরত আলী(রাঃ)
১৫। যে নিজেকে চিনিতে পারিয়াছে সে আল্লাহতায়ালাকে চিনিতে পারিয়াছে ।
-আল হাদীস
১৬। অনেক লোকই দিনে অন্তত পাঁচবার মুখ ধোয়, কিন্তু পাঁচ বছরেও একবার অন্তর ধোয়ার কথাচিন্তা করেনা।
-ইবরাহিম আদহাম
১৭। ছোটদের সঙ্গে সন্তানের ন্যায়, বড়দের সঙ্গে পিতার ন্যায় এবং সমবয়স্কদের সঙ্গে ভাই এরন্যায় আচরন করার নামই ন্যায়বিচার ।
-ইমাম জাফর সাদেক
১৮। নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য ।
-হযরত আলী(রাঃ)
১৯। শক্তির দ্বারা যে আনুগত্য লাভ হয় তা ক্ষনস্থায়ী, আর ভালবাসার মাধ্যমে যে আনুগত্যঅর্জিত হয় তাই চিরস্হায়ী থাকে।
-ইবনে জরীর
২০। আকাংখাকে দীর্ঘ করার অর্থ নিজ হাতে চরিত্র বিনষ্ট করা ।
-হযরত আলী(রাঃ)

আল হাদিস এর বাণী (পর্ব-৫)

৮১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, তোমাদের সন্তানদের নামাযের জন্য আদেশ করবে যখন তাদের বয়স সাত বছরে পৌঁছবে, আর নামাযের জন্য পিটাবে যখন বয়স দশ বছর হবে।- আবু দাউদ।
৮২। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আমাদের ও মোনাফেকদের মাঝে যে পার্থক্য রয়েছে তা হচ্ছে নামায। সুতরাং যে নামায ত্যাগ করবে সে প্রকাশ্য কাফের হয়ে যাবে।- আহ্মদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনে মাজা।
৮৩। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যার আছরের নামায ছুটে গেল, তার পরিবার ও সব ধন-সম্পদ যেন লুট হয়ে গেল।- তিরমিযী।
৮৪। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে এশার নামায জামাতের সাথে পড়েছে, সে যেন অর্ধরাত নামায পড়েছে, আর যে ফজরের নামায জামাতে পড়েছে সে যেন পূর্ণ রাত নামায পড়েছে।- ইবনে মাজা।
৮৫। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে সকালে ফজরের নামাযের দিকে গেল সে ঈমানের পাতাকা আর যে সকালে নামায না পড়ে বাজারে গের সে শয়তানের পতাকা নিয়ে গেল।- ইবনে মাজা।
৮৬। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তির নামায ঠিক থাকবে, কেয়ামতের দিন তার সব আমলই ঠিক থাকবে।- বোখারী।
৮৭। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, ঘরে নামায পড়ে ঘরকেও ফযীলত দান কর।- বোখারী।
৮৮। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে লোক রুকু সেজদায় পিঠ সোজা করে না, তার নামায পূর্ণ হয় না।- বোখারী।
৮৯। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, একামতের সময় আকাশের দরজা খুলে দেয়া হয়। তখন সকর দোয়াকরীর দোয়াই কবুল করা হয়।- মেশকাত।

৯০। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন গোসল করে পবিত্রতা হাসিল করে এবং সুগন্ধ ব্যবহার করে মসজিদে যায়, আর কাউকে কষ্ট না দিয়ে যেখানে জায়গা পায় সেখানেই বসে যায়, ভাগ্যে লেখা পরিমাণ নামায পড়ে, চুপ করে ইমামের খোতবা শোনে, সে জুমা থেকে অন্য জুমা পর্যন্ত তার সব গুনাহ মাফ কর দেয়া হয়। বোখারী।
৯১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, দাঁড়িয়ে নামায পড়া উত্তম। বসে পড়লে অর্ধেক সওয়াব আর শুয়ে পড়লে বসে পড়ার অর্ধেক সওয়াব।- বোখারী।
৯২। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, প্রথমতঃ নামায দাঁড়িয়ে পড়বে আর সম্ভব না হলে বসে পড়বে, তাও যদি সম্ভব না হয় তা হলে শোয়া অবস্থায় পড়বে।- বোখারী।
৯৩। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় ও প্রিয় নামায হল দাউদ (আঃ)- এর নামায। তিনি অর্ধেক রাত ঘুমাতেন, রাতের তৃতীয়াংশে নামায পড়তেন এবং পুনরায় ষষ্ঠাংশে ঘুমাতেন।-বোখারী।
৯৪। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, প্রত্যেক রাতের যখন এক তৃতীয়াংশ বাকি থাকে, তখন আল্লাহ পাক দুনিয়ার নিকটবর্তী আসমানে অবতরণ করেন এবং বান্দাকে আহবান করে বলতে থাকেন, কে আমাকে ডাকবে আমি তার ডাকে সাড়া দেব, কে আমার নিকট ক্ষমা চাইবে আমি তাকে ক্ষমা করব।- বোখারী।
৯৫। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, নামাযের মধ্যে ইমামকে কোন ঘটনায় সতর্ক করা আবশ্যক হলে পুরুষগণ সুবহানাল্লাহ বলবে।- বোখারী।
৯৬। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, তোমাদের কেউ নামাযে দাঁড়ালে শয়তান এসে নানা প্রকার বাধা সৃষ্টি করে, ফলে নামাযী কত রাকাত পড়েছে তা ভূলে যায়। কেউ এ অবস্থার সম্মুণীন হলে শেষ বৈঠকে দুটি সেজদা করবে।- বোখারী।
৯৭। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহ তা’আলা মুসাফির থেকে চিরতরে অর্ধেক নামায উঠিয়ে দিয়েছেন।- আবু দাউদ, তিরমিযী।
৯৮। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, ফরয নামাযের পরে রাতের নামাযই শ্রেষ্ঠ। -আল হাদিস
৯৯। রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম । -আল হাদিস