১। রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল। -আল হাদিস
২। রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম। -আল হাদিস
৩। রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে। -আল হাদিস
৪। রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন। -আল হাদিস
৫। রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়। -আল হাদিস
৬। মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা জ্ঞানীর নিদ্রা শ্রেয়। -আল হাদিস
৭। সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর। -আল হাদিস
৮। আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন । -আল হাদিস
৯। তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না। -আল হাদিস
১০। পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে। -আল হাদিস
১১। ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার। -আল হাদিস
১২। তোমরা মদপান থেকে বিরত থাক। কেননা এটি যাবতীয় অপকর্মের চাবি। -আল হাদিস
১৩। কৃপণ ব্যক্তি খোদা হইতে দুরে, লোকসমাজে ঘৃণিত ও দোজখের নিকটবর্তী। -আল হাদিস
১৪। সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে। -আল হাদিস
১৫। যে স্ত্রী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরন করে,সে জান্নাতবাসিনী হবেন। -আল হাদিস
১৬। ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন। -আল হাদিস
১৭। রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয়। -আল হাদিস
১৮। রমজানের শেষ রাতে সকল উম্মতকে মাফ করা হয়। -আল হাদিস
১৯। যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহমত বর্ষণ করে না । -আল হাদিস
২০। কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে। । -আল হাদিস