২১। রোজা মানুষকে আখেরাত মুখী করে। -আল হাদিস
২২। রমজান সামাজিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে। -আল হাদিস
২৩। রমজান আল্লাহর ইবাদতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ। -আল হাদিস
২৪। ঈমান না এনে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা। -আল হাদিস
২৫। সালাত জান্নাতের চাবি। -আল হাদিস
২৬। পার্থিব বস্তুর আধিক্যকে ধন বলা যায় না। মানসিক সন্তোষই প্রধান ধন। -আল হাদিস
২৭। ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর। -আল হাদিস
২৮। দারিদ্র্যের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা ইহার অভিশাপ মানুষকে কাফেরে পরিনত করে। -আল হাদিস
২৯। ধনের যদি সদ্ব্যবহার করা হয়, তবে ইহা সুখের কারণ এবং সদুপায়ে ধনবৃদ্ধি করিতে সকলেই বৈধভাবে চেষ্টা করিতে পারে। -আল হাদিস
৩০। তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল, তিনিতো ( আল্লাহ) অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত। -আল হাদিস
৩১। রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত। -আল হাদিস
৩২। উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে। -আল হাদিস
৩৩। রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয়। -আল হাদিস
৩৪। তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না। -আল হাদিস
৩৫। রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ। -আল হাদিস
৩৬। জুলুম ও অত্যাচারী লোক কিয়ামতের দিন অন্ধ হইয়া উঠিবে। -আল হাদিস
৩৭। সত্যবাদীরা সুকর্মের পথ দেখায় আর সুকর্ম বেহেশতের পথ দেখায়। -আল হাদিস
৩৮। আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন । -আল হাদিস
৩৯। যে-ব্যক্তি বাক্যে কর্মে ও চিন্তায় সত্য নয়, সে প্রকৃত প্রস্তাবে সত্যনিষ্ঠ নহে। -আল হাদিস
৪০। সন্তান তাঁর নামে পরিচিত হবে যার শয্যায় সে ভূমিষ্ঠ হয়েছে। -আল হাদিস