মুসলিম মনীষীদের উক্তি, মুসলিম মনীষীদের ৩০ টি বাণী

মুসলিম মনীষীদের বাণী, মুসলিম মনীষীদের উক্তিঃ
০১। আল্লাহ বলেছেনঃ- আমি জান্নাত কে লুকিয়ে রেখেছি দুঃখ কষ্টের ভিতর, আর জাহান্নাম কে লুকিয়ে রেখেছি দুনিয়ার ধন সম্পদ, হাসি- খুসির ভিতর।
__হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
০২। যে যুবক একজন যুবতী নারীকে একা পেয়েও আল্লাহর ভয়ে তার ইজ্জতের উপর আঘাত করে না, তার জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাতুল ফেরদাউস।
__হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)
০৩। সে মুমিন নয়, যে নিজে পেট পূরে খায় আর পাশেই তার প্রতিবেশী না খেয়ে থাকে। __হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
০৪। মানুষের কিসের এত অহংকার ।যার শুরু একফোটা রক্তবিন্দু দিয়ে আর শেষ হয় মৃত্তিকায় ”
― হযরত আলি রাঃ
০৫। নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য।
-হজরত আলী (রা.)
০৬। যখন কোন বান্দা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, সেটা আসলে কেবল মুখে উচ্চারিত কোন বিষয় থাকে না, বরং আল্লাহর করুণা ও রাহমাত প্রাপ্তির কৃতজ্ঞতা স্বীকার অন্তর থেকেও করা হয়।
―আব্দুল কাদির জিলানী
০৭। বিপদে অস্থিরতা নিজেই একটি বড় বিপদ।
-হজরত আলী (রা.)
০৮। যারা আল্লাহর প্রকৃত পরিচয় লাভে ব্যর্থ হয়েছে, কেবল এ ধরনের লোকেরাই আল্লাহ ছাড়া অন্যের নিকট তাদের প্রয়োজন পূরণের প্রার্থনায় মনোনিবেশ করে থাকে।
―আব্দুল কাদির জিলানী
০৯। শাসকরা যখন বিগড়ে যায় তখন জনগনও বিগড়াতে শুরু করে। সর্বাপেক্ষা ইতর সে ব্যক্তি যার প্রভাবে তার অধীনস্থদের মধ্যে অনাচার বিস্তার লাভ করে।
হযরত ওমর (রা.)
১০। আখেরাতের চিন্তা বাদ দিয়ে যত কিছুই করা হোক তার সবটুকুই দুনিয়াদারী। -হযরত ওসমান রা:
১১। আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয়েছে, তা যদি দুই পর্বতের নিচে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছে যাবে। আর আপনার জন্য যা নির্ধারণ করা হয় নি, তা যদি দুই ঠোঁটের মাঝে ও থাকে তবু ও তা আপনার কাছে পৌঁছবে না!
―ইমাম গাজ্জালী
১২। যে ভুল করে, সে “মানুষ” যে ভুলের উপর স্থির থাকে, সে “শয়তান” আর যে ভুল করার পর আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায় সে “মুমিন। _
-হযরত মোহাম্মদ {সঃ}
১৩। গোপন কথা যতক্ষণ তোমার কাছে আছে সে তোমার বন্দী । কিন্তু কারো নিকট তা প্রকাশ করা মাত্রই তুমি তার বন্দী হয়ে গেলে ।
-হজরত আলী (রা.)
১৪। দুই ধরনের মানুষ কখনও তৃপ্ত হতে পারে না জ্ঞানের অম্বেষী, সুতরাং জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেকের জন্য আবশ্যক। সম্পদের লোভ, যা মানুষকে ধ্বংসের দারপ্রান্তে পৌঁছে দেয়। সুতরাং সম্পদের লোভ থেকে বিরত থাকা।
―ইমাম গাজ্জালী
১৫। সম্মুখে তারিফ করে দুষমন সে জন ।
-হজরত আলী (রা.)
১৬। আয়নায় নিজের চেহারা দেখা- সুদর্শন হলে, পাপের কালিমা লেপন করে আমলনামা ধ্বংস না করা। আর যদি কালো-কুশ্রী (পাপিষ্ট) হলে, পাপ-পঙ্কিলতা থেকে তাওবা করে আল্লাহর পথে ফিরে আসা।
―ইমাম গাজ্জালী
১৭। তাওবা বৃদ্ধের জন্য একটা প্রশংসনিয় কাজ,তবে যুবকের তাওবা সর্বাপেক্ষা প্রশংসনীয়।
-হযরত আবু বকর (রাঃ)
১৮। দূরবর্তী নদীতীরে চর্মরোগগ্রস্ত একটি ছাগী যদি মালিশ করার মত একটু তেলের অভাবে কষ্ট পায়, তবে হাশরের দিন সে সম্পর্কেও রাষ্ট্রপ্রধানকে আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।
-হযরত ওমর (রা.)
১৯। তিনটি বস্তু মানুষকে ধ্বংস করে দেয়,লোভ হিংসা ও অহংকার।’
―ইমাম গাজ্জালী
২০। দুনিয়াতে সব চেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে সংশোধন করা আর সব চেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যের সমালোচনা করা । -হজরত আলী (রা.)
২১। যে বাতাস গাছ উপড়ে ফেলে, সেই বাতাসেই ঘাসেরা দোলে। বড় হওয়ার দম্ভ কখনও করো না।
-জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
২২। মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়।
-জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
২৩। মন্দ লোকের সাহচর্য থেকে একাকিত্ব এবং একাকিত্বের চেয়ে সত লোকে সাহচর্য উত্তম।-হযরত -আবু বকর (রাঃ)
২৪। যা কিছু হারিয়েছো তার জন্য দুঃখ করো না। তুমি তা আবার ফিরে পাবে, আরেকভাবে, আরেক রূপে।
-জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
২৫। কোনো বান্দাহ ততোক্ষণ পর্যন্ত মুসলিম হয়না , যতোক্ষণ তার মন ও যবান মুসলিম না হয়। __হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
২৬। শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করো, কণ্ঠ উঁচু করে নয়। মনে রাখবে ফুল ফোটে যত্নে, বজ্রপাতে নয়।
-জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
২৭। নিজের বোঝা যত কমই হোক তা অন্যের উপর চাপাতে চেষ্টা করো না।
-হযরত ওসমান রা:
২৮। গতকাল আমি বুদ্ধিমান ছিলাম, তাই পৃথিবীটাকে বদলে দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আজ আমি জ্ঞানী, তাই নিজেকে বদলে ফেলতে চাই।
-জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি
২৯। নিজের জন্যে যা পছন্দ করো , অন্যদের জন্যেও তাই পছন্দ করবে , তবেই হতে পারবে মুমিন।
__হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
৩০। অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করে না,সকলকেইসে নিজের মত ভাবে। -হজরত আলী (রা.)
ঘষা খেতে যদি ভয় পাও, তাহলে চকচক করবে কীভাবে?
-জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমি

৩১। তিনটি অভ্যাস মানুষের কল্যাণ ডেকে আনে, আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি সন্তুষ্ট থাকা, বিপদের সময় দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া যে কোনো সংকটে ধৈর্য ধারণ করা।
‘মন এবং জবান’কে নিয়ন্ত্রণ করে মানব জীবনের কৃতিত্ব লাভ করা।
―ইমাম গাজ্জালী

আরও পড়ুন… মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা) এর বাণী

মুসলিম মনীষীদের বাণী, মুসলিম মনীষীদের বাণী, মুসলিম মনীষীদের বাণী

ইসলামের বাণী (পর্ব-১)

১। অশালীন কাজের নিকটেও যেওনা তা প্রকাশ্য হোক কিংবা গোপন হোক।
-আল কুরআন
২। চরিত্রহীনা নারী চরিত্রহীন পুরুষের জন্য, আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীনা নারীর জন্য। সৎ চরিত্রবতী নারী সৎ চরিত্রবান পুরুষের জন্য, আর সৎ চরিত্রবান পুরুষ সৎ চরিত্রবতী নারীর জন্য
-আল কুরআন
৩। আজকের কাজ কালকের জন্য কখনো অবহেলা করে রেখে দিবে না ।
-হযরতওমর(রাঃ)
৪। অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৫। যদি তুমি কারো প্রতি অনুগ্রহ কর, তবে তা গোপন রাখবে।আর অন্যে যদি তোমার প্রতিঅনুগ্রহ করে তবে তা সাধ্যমত প্রচার করবে ।
-হযরত আলী(রাঃ)
৬। দুই শত্রুর মধ্যে এমন ভাবে কথাবার্তা বল, তারা পরস্পরে মিলে গেলেও যেন তোমাকে লজ্জিতহতে না হয় ।
-শেখ সাদী(রঃ)
৭। কথা বেশী বললে তার মধ্যে দোষ ধাকা অবশ্যম্ভাবী, তাই বুদ্ধিমত্তার পরিচয় হল বাক্যকেযথা সম্ভব সংযত রাখা ।
-হযরত সোলায়মান(আঃ)
৮। প্রকৃত সাহসী তাহারা, যাহারা সাহস না হারাইয়া বিপদ ও দুঃখের মধ্যেও যুদ্ধক্ষেত্রে দৃঢ়তাঅবলম্বন করে এবং ধৈর্য ধারণ করে ।
-আল-কোরআন।
৯। অজ্ঞের পক্ষে নীরবতাই সবচেয়ে উত্তম পন্থা । এটা যদি কেউ জানত তাহলে কেউ অজ্ঞ হত না।
–শেখ সাদী
১০। মুখ বন্ধ করে ফেলাই ক্রোধের সর্বোত্তম চিকিৎসা ।
-হযরত ওসমান(রাঃ)

১১। ক্ষমাই হচ্ছে সর্বাপেক্ষা বড় প্রতিশোধ ।
-হযরত আলী(রাঃ)
১২। আল্লাহর ভয় মানুষকে অন্য সকল ভয় হইতে মুক্তি দেয় ।
-ইবনে সীনা
১৩। আমি ততক্ষণ পযর্ন্ত সন্তুষ্ট হব না যতক্ষণ পযর্ন্ত আমার উম্মতের একটি লোকও জাহান্নামেথাকবে। আল্লাহ তা’আলা আমার উম্মত সম্পর্কে আমার সুপারিশ গ্রহন করবেন এবং শেষ পযর্ন্তজিজ্ঞাসা করবেন, হে মোহাম্মদ ! এখন কি আপনি সন্তুষ্ট হয়েছেন ? আমি বলব, হে প্রভু ! আমিসন্তুষ্ট।
-আল হাদীস
১৪। বছরান্তেও যে ব্যক্তি কোন দুঃখ-বেদনার সম্মুখীন হয় না, তার উচিৎ ভেবে দেখা যে, আল্লাহপাক তার প্রতি অসন্তুষ্ট নয়তো?
-হযরত আলী(রাঃ)
১৫। যে নিজেকে চিনিতে পারিয়াছে সে আল্লাহতায়ালাকে চিনিতে পারিয়াছে ।
-আল হাদীস
১৬। অনেক লোকই দিনে অন্তত পাঁচবার মুখ ধোয়, কিন্তু পাঁচ বছরেও একবার অন্তর ধোয়ার কথাচিন্তা করেনা।
-ইবরাহিম আদহাম
১৭। ছোটদের সঙ্গে সন্তানের ন্যায়, বড়দের সঙ্গে পিতার ন্যায় এবং সমবয়স্কদের সঙ্গে ভাই এরন্যায় আচরন করার নামই ন্যায়বিচার ।
-ইমাম জাফর সাদেক
১৮। নীচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য ।
-হযরত আলী(রাঃ)
১৯। শক্তির দ্বারা যে আনুগত্য লাভ হয় তা ক্ষনস্থায়ী, আর ভালবাসার মাধ্যমে যে আনুগত্যঅর্জিত হয় তাই চিরস্হায়ী থাকে।
-ইবনে জরীর
২০। আকাংখাকে দীর্ঘ করার অর্থ নিজ হাতে চরিত্র বিনষ্ট করা ।
-হযরত আলী(রাঃ)

আল হাদিস এর বাণী (পর্ব-১)

১। রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল। -আল হাদিস
২। রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম। -আল হাদিস
৩। রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে। -আল হাদিস
৪। রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন। -আল হাদিস
৫। রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়। -আল হাদিস
৬। মূর্খের উপাসনা অপেক্ষা জ্ঞানীর নিদ্রা শ্রেয়। -আল হাদিস
৭। সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর। -আল হাদিস
৮। আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন । -আল হাদিস
৯। তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না। -আল হাদিস
১০। পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে। -আল হাদিস

১১। ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার। -আল হাদিস
১২। তোমরা মদপান থেকে বিরত থাক। কেননা এটি যাবতীয় অপকর্মের চাবি। -আল হাদিস
১৩। কৃপণ ব্যক্তি খোদা হইতে দুরে, লোকসমাজে ঘৃণিত ও দোজখের নিকটবর্তী। -আল হাদিস
১৪। সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে। -আল হাদিস
১৫। যে স্ত্রী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরন করে,সে জান্নাতবাসিনী হবেন। -আল হাদিস
১৬। ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন। -আল হাদিস
১৭। রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয়। -আল হাদিস
১৮। রমজানের শেষ রাতে সকল উম্মতকে মাফ করা হয়। -আল হাদিস
১৯। যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহমত বর্ষণ করে না । -আল হাদিস
২০। কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে। । -আল হাদিস

আল কোরআন এর গুরুত্বপূর্ণ বাণী (পর্ব-১)

১।আল্লাহ অত্যাচারীদের পছন্দ করেন না।
২।আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা হল সবচেয় বড় অত্যাচার ।
৩।নিশ্চয়ই আল্লাহ সবুরকারীদের সাথে আছেন।
৪।নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মীদের সাথে আছেন।
৫।আল্লাহপাক মুমিনদের প্রতি অতি মেহেরবান।
৬।আত্নীয় স্বজনকে তার প্রাপ্য দেবে।
৭।শয়তান তোমাদেরকে অভাবের ভয় দেখাবে এবং অসদুপায়ে উপার্জনের পরার্মশ দিবে।
৮।নিশ্চয়ই আল্লাহ সুবিচারকদের ভালবাসেন।
৯।নিশ্চয়ই আল্লাহতায়ালা ছবরদারের সঙ্গে আছেন।
১০।নিশ্চয়ই নিজের মনের বিরুদ্ধে জেহাদ করাই উত্তম জেহাদ।

১১। ক্ষমা করা উত্তম কাজ।
১২।সকালে সন্ধ্যায় তোমরা প্রভুর নাম স্মরণ কর।
১৩।জীব মাত্রেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করিবে।
১৪।ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না।
১৫। মাতা-পিতা,আত্নীয়-স্বজন,পিতৃহীন ও দরিদ্রদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে।
১৬।প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মের জন্য দায়ী,একের পাপের বোঝা অন্যে বহন করবে না।
১৭।তোমরা আল্লাহর মহিমা কীর্তন করবে ও কৃতঙ্গতা প্রকাশ করবে।
১৮।কাহারও প্রতি দোষারোপ করিও না, যদি তুমি তাহার দোষের নিশ্চিত প্রমাণ না পাও।
১৯।তারা যেন অল্প হাসে এবং কৃতকর্মের প্রায়শ্চিত্তস্বরূপ অধিক কাঁদে।
২০।যে দানের পর মনে কষ্ট দেওয়া হয় তার চেয়ে সদয় বচন ও মার্জনাই শ্রেয়।