স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি, বউ নিয়ে ২৫ টি মজার বাণী

স্ত্রীকে নিয়ে উক্তি , স্ত্রী নিয়ে বাণী, বউ নিয়ে উক্তি, বউয়ের বাণীঃ

১। স্ত্রীর সাথে হাসি ঠাট্টা মজা করা স্বামীর কর্তব্য।
— হযরত মোহাম্মদ (সঃ)!!!!
২। যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশংকা থাকে কম।
— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৩। তুমি যদি তোমার স্ত্রীর সকল চাহিদা মেটাতে যাও তাহলে তোমার অধঃপতন অতি সন্নিকটে।
-রেদোয়ান মাসুদ
৪। স্ত্রীদের যথেষ্ট পরিমাণে সময় দিন, নাহলে যথেষ্ট পরিমাণে বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না।
— সুনীল গঙ্গপাধ্যায়।
৫। সেই কাপুরুষ যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।
— কাজী নজরুল ইসলাম।
৬। প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে ” আমি তোমাকে ভালোবাসি ” বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয়ে যায়।
— সত্যজিৎ রায়।
৭। স্ত্রীকে সপ্তাহে একদিন ফুচকা খাওয়াতে এবং মাসে একদিন ঘুরতে নিয়ে গেলে স্বামীর শরীর সাস্থ ভালো থাকে।
— সমরেশ মজুমদার।
৮। একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।
-রেদোয়ান মাসুদ
৯। মন ভালো রাখতে বৌকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরণের একাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন।
— মার্ক জুকারবার্গ।
১০। মেয়েদের মনে ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবে না। তাই স্বামীদের উচিৎ স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো!
— ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

১১। একটা শিশুকে দুনিয়ার মুখ দেখাতে মা যে কষ্ট সহ্য করে তা বাবা সারাজীবন ভালোবেসেও শোধ করতে পারে না। তাই প্রত্যেকটা স্বামীর উচিৎ তাঁর সন্তানের আম্মুকে কোনোরকম কষ্ট না দেয়া।
— জীবনানন্দ দাশ।
১২। যুদ্ধে বিজয়ী হলেই বিপ্লবী হওয়া যায় না৷ প্রকৃত বিপ্লবী তো সেই যে স্ত্রীর মনের একমাত্র বীরপুরুষ।
— চে গুয়েভারা।
১৩। স্বামীর ওপর স্ত্রীর অধিকার এই যে, স্বামী তার খাবার, পোশাক পরিচ্ছদ, বাসস্থান এবং আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র সরবরাহ করবে।
– আল কুরআন
১৪। কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে।
– আল হাদিস
১৫। স্ত্রীদের যা কিছু পাওনা রয়েছে তা উত্তম আচরণের মাধ্যমে পৌঁছে দাও। আর তাদের উপর পুরুষদের একটি উঁচু মর্যাদা রয়েছে।
– আল কুরআন
১৬। এ কারণেই স্বামী-স্ত্রী উভয়ের এটা অবশ্য কর্তব্য যে, তারা সৌহার্দ্যপূর্ণ জীবন যাপন করবে এবং কোনো প্রকার মানসিক অসন্তুষ্টি ও দ্বিধা বাতিরেকেই তাদের যা কিছু আছে একে অন্যের জন্য অকাতরে ব্যয় করবে! আল্লাহ তাআলা বলেছেন, আর তোমরা তাদের (স্ত্রীদের) সাথে উত্তম ব্যবহার কর।
– আল কুরআন
১৭। যে স্ত্রী তার স্বামীকে সন্তুষ্ট রেখে মৃত্যুবরন করে,সে জান্নাতবাসিনী হবেন
– আল হাদিস
১৮। স্ত্রীলোকদিগের উপর যেমন কঠিন শাসন, পুরুষের উপর তেমন কিছু নেই। কথায় কিছু হয় না, ভ্রষ্ট পুরুষের কোন সামাজিক দণ্ড নেই। একজন স্ত্রী সতীত্ব সম্বন্ধে কোন দোষ করিলে সে আর মুখ দেখাইতে পারে না। হয়তো আত্মীয় স্বজন তাকে বিষ প্রদান করেন, আর একজন পুরুষ প্রকাশ্যে সেই সব কাজ করিয়া রোশনাই করিয়া জুড়ি হাকাইয়া রাত্রিশেষে পত্নীকে চরণরেণু স্পর্শ করাইয়া আসেন, পত্নী পুলকিত হয়েন।
– বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১৯। স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর।
– আল হাদিস
২০। সাধারণত স্ত্রীজাতি কাঁচা আম, ঝাল লঙ্কা এবং কড়া স্বামীই ভালোবাসে। যে দুর্ভাগ্য পুরুষ নিজের স্ত্রীর ভালোবাসা হইতে বঞ্চিত সে – যে কুশ্রী অথবা নির্ধন তাহা নহে; সে নিতান্ত নিরীহ।
– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
২১। বৌয়েরা ঘরের লক্ষ্মী হয়। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেওয়া হয়, তত বেশি সংসারে শান্তি আসে।
— হুমায়ুন আহমেদ।
২২। অন্য নারীর সাথে পরকীয়া করার চেয়ে স্ত্রীকে একবেলা পেটানো ভালো। তবে পেটানোর পরে তিনগুণ বেশি ভালোবাসা আবশ্যক।
— জহির রায়হান।
২৩। বিয়ের পরে সেটা আর ভালোবাসা থাকে না, স্বামী স্ত্রী যেন দুটো যন্ত্র হয়ে যায়। যেখানে সবকিছু চলে নিয়ম মাফিক। ভালোবাসা হচ্ছে একটা অনিয়ম। যখন সেখানে নিয়মকানুন চলে আসে তখন আর ভালোবাসা থাকে না।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৪। স্বামী স্ত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি করা হলো একটি আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। কিন্তু আজীবনের জন্য স্বামী স্ত্রী হয়ে থাকার জন্য যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটি হলো বন্ধন।
-রেদোয়ান মাসুদ
২৫। বউ হচ্ছে এমন সঙ্গী যাকে ইচ্ছে করলেই যে কোনো সময় ফেলে দেওয়া যায় না।
– সংগৃহীত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *